Pages

শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০১৭

ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার ফুল ভার্সন ফ্রি ডাউনলোড করুন

আসসালামু ওয়ালাইকুম
কেমন আছেন সবাই, আশা করি ভালো আছেন আজকে আমি কোন ট্রিকস নিয়ে আসি নাই। আগেই বলে দিছি লেখায় কোন ভুল হলে মাফ করবেন। ইন্টারনেটে আমরা অনেক কিছুই ডাউনলোড করে থাকি আর এই ডাউনলোড এর জন্য দরকার কোন ভালো ডাউনলোডা। ইন্টারনেটে এমন অনেক ডাউনলোড ম্যানেজার আছে কিন্তু সব চেয়ে বেষ্ট হল ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার যাকে সংক্ষেপে বলা হয় আই ডি এম।
এই সফটওয়্যার টি ব্যবহার করা খুবুই সহজ কিন্তু ইন্টারনেট এটি ডাউনলোড করতে গেলে টাকা দিয়ে সিরিয়াল কি কিনতে হবে তাদের অফিসিয়াল পেজ থেকে সফটওয়্যারটি নামানোর পর সফটওয়্যার টি ওপেন করেতে সিরিয়াল কি এর দরকার হয় তো আমি আজকে আপনাদের ইন্টারনেট এর ডাউনলোড ম্যানেজার ফুল ভার্সন দিব এবং এটি ওপেন করতে কোন সিরিয়াল কি লাগবে না শুধু সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করুন আর আমার দেখানো ভিডিও অনুযায়ী সব করুন তাহলে সিরিয়াল কি লাগবে না।
প্রথমে আপনি ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে নিন।

ডাউনলোড ম্যানেজার এখান থেকে নামিয়ে নিন

তারপর নিচের ভিডিও অনুযায়ী সব করুন তাহলে সিরিইয়াল কি লাগবে না ফুল ভার্সন পেয়ে যাবেন
ধন্যবাদ

বুধবার, ২১ জানুয়ারী, ২০১৫

বাংলায় স্বাস্থ্য বিষয়ক সেরা অনালাইন ম্যাগাজিন

আসসালামুয়ালাইকুম, প্রিয় প্রযুক্তিপ্রেমী বন্ধুরা সকলেই কেমন আছেন ? আশা করি মহান আল্লাহ্‌ তায়ালার অশেষ রহমতে ভাল ! আমিও মহান আল্লাহ্‌ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে ভাল আছি ।
স্বাস্থ্য হল আমাদের মানব জীবনের সম্পদ । স্বাস্থ্য সম্পর্কে মানুষের জানার আগ্রহ সেই আদিকাল থেকে । আর বর্তমানে হল অনলাইনের যুগ, সবই যখন হাতের মুঠে তখন আমরা স্বাস্থ্য সম্পর্কে আরো সহজ ভাবে জানতে পারছি । সহজেই শিখতে পারছি অনেক কিছু এখন স্বাস্থ্য সম্পর্কে সাধারণ একটি বিষয় জানতে আর কোন ডাক্তারের কাছে সরাসরি যেতে হয় না । প্রায় যে কোন বিষয় জানতে পারি ইন্টারনেট থেকে ।
বর্তমানে আমাদের দেশের ইন্টারনেট ব্যবস্থা অনেক উন্নত পাশাপাশি ইন্টারনেটে চালু হচ্ছে বিভিন্ন বিষয় বিত্তিক বিভিন্ন ওয়েবসাইট । আজ আমি আপনাদেরকে আমার দেখা স্বাস্থ্য বিষয়ক সেরা ওয়েবসাইট এর সন্ধান দিব ।
ওয়েব সাইটটির নামঃ হেল্‌থ বার্তা এটি একটি অনলাইন ম্যাগাজিন
ওয়েব সাইট লিংকঃ http://www.healthbarta.com
আমার দেখা মতে এটি বাংলাদেশের একমাত্র স্বাস্থ্য বিষয়ক অনলাইন ম্যাগাজিন, তবে যদি স্বাস্থ্য বিষয়ক অন্য কোন অনলাইন ম্যাগাজিন থাকে তাহলে মন্তব্যের মাধ্যমে জানাতে পারেন ।
-পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

Play Store থেকে যেকোন Paid Apps Download করুন একদম Free তে

অনেকেই হয়ত Black Market ব্যবহার করেন পেইড এপস ডাউনলোড করার জন্য কিন্ত সেখানে নতুন ভার্ষন মাঝে মাঝে দেয়া থাকে না। আপনি এখন থেকে সেগুলো সহজেই নামাতে পারবেন তাও আবার প্লে-স্টোর থেকেই। বেশি কিছু করতে হবে না মাত্র ৩ টা ধাপ অনুসরন করুন তাহলেই হবে। আশা করি এটা নিয়ে আগে কেউ টিউন করে নি যদি করে থাকে তাহলে ministerhost-com ক্ষমাপ্রার্থি
প্রথমে নিচের লিংক থেকে APK ফাইল টি ডাউনলোড করুন >> ডাউনলোড
ইনস্টল করুন তারপর প্লে স্টোর-এ প্রবেশ করুন এবং একটি পেইডি এপস নির্বাচন করুন। নিচের ছবিগুলো ফলো করুন
2014-10-03-13.24.43
1.

মঙ্গলবার, ২০ জানুয়ারী, ২০১৫

ব্লগ ডিজাইনের ৮টি টিপস – যা আপনার ক্লাইন্ট পেতে সহায়ক হবে!

সবাইকে স্বাগত জানিয়ে আজকের পোস্টটি শুরু করতে চাই! তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে এর আগে অভো টেকনোলজি-র ওয়েবসাইটে কয়েকটি ইংরেজি ব্লগ পোস্ট লিখেছি। আশা করছি বাংলায় এখানে নিয়মিত লিখে যাবো।

আপনি কি করবেন যখন আপনার একজন ভবিষ্যৎ ক্লাইন্ট আপনাকে মিটিংয়ে আমন্ত্রন জানাবেন? আপনি কি অপ্রস্তুতভাবে যাবেন? মাথার চুল, কাপড় এলোমেলো, মুখে সিগারেট লাগিয়ে? আমি বলবো, “না”। আপনি এভাবে কখনই যাবেন না। কারণ আপনি অবশ্যই চাইবেন আপনার ভবিষ্যৎ ক্লাইন্টের সাথে একটি ভাল প্লেসে মিট করতে। তার সাথে স্মার্টলি এবং ব্যবসায়িক ভাবভঙ্গিতেই আলোচনা করতে।
ঠিক একইভাবে যখন একজন ভবিষ্যৎ ক্লাইন্ট আপনার ব্লগে ভিসিট করে, এটা অনেকটা মনে হতে পারে মিটিংয়ের জন্য আপনি তাদেরকে আপনার অফিসে আমন্ত্রন জানিয়েছেন। এখন প্রশ্ন হল, আপনি ব্লগটি কি প্রফেশনাল ভাবে ডিজাইন করা? আপনি ব্লগটি কি ব্যবসায়ের জন্য প্রস্তুত?
যদি প্রস্তুত না হয়ে থাকে তবে, আপনি অনেক ক্লাইন্ট হারাচ্ছেন প্রতিদিনই! এমন অনেক ক্লাইন্ট আছেন যারা আপনাকে কাজ দিবেন বলেই সার্চ করছেন কিন্তু আপনার ব্লগের অবস্থা দেখেই তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করছে না। কারণ, আপনার ব্লগটিই আপনার অফিসের মত। আপনি অফিসই যদি রুচি সম্পন্ন করতে না পারেন তবে কাজ কতটা ভাল দিতে পারবেন সেটাই ক্লাইন্টের সন্দেহ! ঠিক এই একটি কারণের আপনার এবং আপনার ফ্রীলান্সার অন্য বন্ধুটির ক্লাইন্ট পাওয়া এবং না পাওয়ার মধ্যে পার্থক্য।
কিন্তু আপনার কি করা উচিৎ বুঝে উঠতে পারছেন না? এই পোস্টির মাধ্যমে আমি ৮টি ব্যাসিক ব্লগ লেআউট ডিজাইন টিপস যা ক্লাইন্ট পেতে প্রতিটি ফ্রীলান্সারদের ব্লগে ইমপ্লিমেন্ট করা উচিৎঃ
হেডার গ্রাফিকস
আপনার ব্লগের হেডারটি আপনার ব্লগের সদরদরজা বলা চলে। এটি অবশ্যই স্পষ্ট এবং সাজানো হতে হবে। হেডারটি নিয়েই আপনাকে বুঝিয়ে দিতে হবে ব্লগে কোন বিষয়ে আলোচনা হয় এবং আপনি কোন বিষয়ে এক্সপার্ট। অনেক ভিসিটরই আপনার ব্লগে তাদের মতামত বা আপনার কনটেন্ট পড়বে কিনা তা আপনার ব্লগের উপরিভাগ দেখেই কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে সিন্ধান্ত নেয়। তাই মনে রাখতে হবে, আপানার ব্লগের হেডার আপনার ব্লগে ভিজিটর ধরে রাখার জন্য অনেক ইম্পরট্যান্ট ফ্যাক্ট! অবশ্যই… অবশ্যই মনে রাখবেন, ইন্টারনেট জগতটি সম্পূর্ণ অব্যক্তিক একটি নেটওয়ার্ক। কাউকে দেখে বুঝার উপায় নাই যে সে আসলেই কোন বাস্তবিক কোন মানব/মানবী কিনা! তাই আপনি যে আসলেই একজন সত্যিকারের মানুষ সেটি আপনার ফ্রীলান্সিং দক্ষতা দিয়ে প্রমাণ দিতে হবে
একটি মাত্র সাইডবার
অনেক ব্লগেই একাধিক (দুটি, এমনকি তিনটি) সাইডবার দেখা যায়। মনে রাখবেন, আপনার সাইডবারে শুধুমাত্র ইম্পরট্যান্ট জিনিসগুলোই রাখা হবে- যা দেখে আপনার ক্লাইন্ট আপনাকে হায়ার করবে। একাধিক সাইডবার থাকলে আপনার ব্লগের মেইন কনটেন্ট কোনটি সেটিই আপনার ভবিষ্যৎ ক্লাইন্ট খুঁজে পাবে না। ফলে, আপনিও তার সাথে কন্ট্রাকে যেতে পারছেন না!
সাইডবারের জন্য সবচেয়ে ভাল এবং আদর্শ স্থান হল ব্লগের ডানদিক। কারণ, আপনার ব্লগের পাঠকরা সবচেয়ে উপরে বাম দিকে থেকে আপনার ব্লগকে পড়তে শুরু করে এবং বাম দিক থেকে ডানে চলে আসে। তাই আপনার ব্লগের মেইন কনটেন্ট অবশ্যই নামদিকে রাখা উচিৎ। অনেকেই ব্লগে কোন সাইডবারই রাখেন না। এটি ঠিক নয় কারণ, পাঠককে তখন লম্বা লাইন ধরে ব্লগ পোস্ট পড়ে যেতে হবে যা অনেকের কাছেই বিরক্তকর! এজন্যই সংবাদপত্রের পোস্টগুলোর পাশেই একটি করে সাইডবার থাকে।
অতিরিক্ত উইজেট সরিয়ে ফেলুন
আপনার সাইডবারে সেটআপ হয়ে গেলে এবার আসুন সাইডবার উইজেট সেকশনে। অনেক ব্লগেই দেখা যায়, অপ্রয়োজনীয় অনেক উইজেট যেমন: টুইটার স্ট্রিম, সাম্প্রতিক মন্তব্য, অন্য ব্লগের ফিড, ক্যালেন্ডার ইত্যাদি দিয়ে সাইডবার ভরপুর। এমনটি করা সম্পূর্ণ অপেশাদারিত্বের সামিল। এমনসব অপ্রয়োজনীয় উইজেটের জায়গায় আপনি “Follow me on Twitter!” “Download this free report!” “Check out all my Facebook fans!” এসব উইজেট স্থাপন করতে পারেন।
একজন ফ্রীলান্সার হিসেবে আপনি সবসময় আপনার লক্ষের দিকে খেয়াল রাখবেন। কারণ, আপনার ব্লগ পড়ে সেখানে থেকে কিছু ক্রয় করলে সরাসরি আপনাকেই কল দিবে। যদি এমনটি হয়, তবে কি দরকার অতিরিক্ত কিছু করে ব্লগের ইন্টারফেসের বারোটা বাজানোর?
পোস্টের শুরুতেই ইমেজের ব্যবহার
ব্লগ পোস্টে শুধুমাত্র টেক্সট দিয়েই সব কিছু আলোচনা করলে সেটা আপনার ব্লগের জন্য খুব বেশি ভাল দেখাবে না। আপনার ব্লগের পোস্টকে ভিজুয়্যালি আকর্ষণীয় করতে চাইলে প্রতিটি পোস্টে এটলিস্ট এটি করে ইমেজের ব্যবহার করতেই হবে। টেক্সট এবং ইমেজের সমন্বয়ে একটি ব্লগ পোস্ট পাঠকের কাছে মজার এবং ইম্পরট্যান্ট হয়ে উঠে। এছাড়া সব কিছুই লিখে বুঝানোর চাইতে ক্ষেত্র বিশেষে ইমেজের ব্যবহার আপনার টেক্সটের উপস্থিতিকে অনেকাংশে কমিয়ে দিবে। যা আপনাকে নিজেকেই অনেক কমফোর্ট দিবে।
সাদামাটা ন্যাভিগেশন
ডজন খানিক লিস্ট সম্বলিত যেকোনো ন্যাভিগেশন মেন্যুই অত্যান্ত জটিল হবে এবং তা পাঠককে তার প্রয়োজন নির্বাচন করছে দ্বিধাদণ্ডের মধ্যে ফেলে দিবে। আর সেই লিস্ট গুলো যদি থাকে ড্রপডাউন হিসেবে তবে আরও বিরক্তিকর। অনেকেই হয়তো বুঝাবেনই না আপনার সেই লিস্টগুলোর অধিনে আরও কিছু সাবপেজ আছে।
অনেক ব্লগে দেখা যায় দুটি বা তিনটি ন্যাভিগেশন মেন্যু থাকে, যা পাঠককে আরও দিধায় ফেলে দেয়। আপনার প্রথম কাজ হবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সবচেয়ে বেশি ইম্পরট্যান্ট লিঙ্কগুলোকে মূল ন্যাভিগেশনে স্থাপন করা। কোন লিস্ট আইটেমের নাম বড় হলে সেগুলোকে ছোট করে দেখানো এবং যেগুলো কম ইম্পরট্যান্ট সেগুলোকে সাইডবারে রেফারেন্স বা রিসোর্স লিঙ্ক হিসেবে দেখানো।
অল্প কিছু অথবা বিজ্ঞাপনবিহীন ব্লগ
আপনি অনেক সময়ই আপনার ব্লগ থেকে সরাসরি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় করার সুযোগ পাবেন যদি আপনার ব্লগ জনপ্রিয় হয়ে উঠে। এটি একদিকে যেমন আপনার আয়ের উৎস অন্যদিকে আপনার ক্লাইন্টকেও আপনার ব্যাপারে অনেক ইম্পরট্যান্স তৈরি করে দিবে। তবে, একই সাথে অনেকগুলো বিজ্ঞাপন বসানো কখনও কখনও আপনার ব্লগের পাঠক এবং ক্লাইন্টকে বিরক্তিতে ফেলতে পারে।
বিজ্ঞাপন দেয়ার সবচেয়ে ভাল উপায় হতে পারে – সাবপেজ, সাইডবার এবং হোম পেজে কোন ধরণের বিজ্ঞাপন না রেখে পোস্ট পেজে বিজ্ঞাপন রাখতে পারেন। সবচেয়ে ভাল হয়, বিজ্ঞাপন না রাখা। আপনার বিজ্ঞাপন থেকে যদি কোন আয় বা ইম্প্রেশন না থাকে তাহলে সেটি আপনার যতটা না ভাল ফলাফল দিবে তার চেয়ে খারাপটাই বেশি প্রভাব ফেলবে। তাই প্রয়োজন না থাকলে ব্লগকে বিজ্ঞাপন মুক্ত রাখুন।
বড় এবং পরিস্কার ফন্ট ব্যবহার করুন
যদি আপনার ব্লগে ১০ অথবা ১২ পিক্সেল সাইজের ফন্ট থাকে তবে সেটির সাইজকে বাড়িয়ে ১৪ পিক্সেলে উন্নিত করুন। তাহলে আপনার ব্লগের পাঠকরা ব্লগ পড়তে আগের চেয়ে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করবে। ফন্ট স্টাইলের দিকেও নজর দিতে হবে সাইজের আগেই, এমন কোন স্টাইল ব্যাবহার করা ঠিক হবে না যা আপনার পাঠককে বুঝতে অসুবিধায় ফেলবে। বাংলা ফন্ট হিসেবে ব্লগে “SolaimanLipi” অথবা “Siyam Rupali” এবং ইংরেজি ফন্ট হিসেবে “Tahoma”, “Arial”, “Ubuntu”, “Verdana” ফন্ট ব্যবহার করতে পারেন। ইংরেজি সাইটে Open Sans খুব সুন্দর একটা ফন্ট, ব্যাবহার করতে পারেন।
ব্লগে “Hire Me!” পেজ সংযুক্ত করুন
যদি আপনি নিজের ব্লগের “Hire Me!” পেজ সংযুক্ত না করে থাকেন তবে কেউই জানবে না আপনি একজন প্রফেশনাল ফ্রীলান্সার। তাই আপনার ব্লগে অবশ্যই প্রোফেসনাল সাইন হিসেবে “Hire Me!” পেজ সংযুক্ত করুন, যাতে কেউ সরাসরি আপনাকে হায়ার করতে পারে।
কারণ হিসেবে আরও বলা যায়, আপনার যদি আলাদা ফ্রীলান্স ব্যাবসায়িক সাইট না থাকে তবে এই ব্লগই হবে আপনার এবং ক্লাইন্টের জন্য মিট করার একমাত্র কেন্দ্রস্থল। “Hire Me!” পেজে সাথে আপনার কাজের সিম্পল, এমন কোন বড় কোম্পানির সাইটের লিঙ্ক শেয়ার করুন যা আপনি নিজের ডিজাইন/প্রমোট করেছেন। এতে আপনার কাজের পরিধি সম্পর্কে অন্য ক্লাইন্ট স্পষ্ট ধারণা পাবেন।
আবার আপনার আলাদা ফ্রীলান্স সাইট থাকলে সেখানে আপনার পূর্ণ যোগাযোগ করা মত তথ্য রাখুন। সোশ্যাল মিডিয়াতেও যেন তার আপনাকে খুঁজে পায় সেই প্রোফাইলগুলোও শেয়ার করুন। মনে রাখবেন, আপনার কমিউনিকেশন স্কিল যতবেশি দক্ষ এবং বিস্তৃত হবে, আপনার নেটওয়ার্ক তত বেশি শক্তিশালী হবে এবং আপনি লাইফটাইম কাজের জগতে প্রবেশ করবেন!
এবার আপনি বলুন, কিভাবে আপনার ব্লগকে ডিজাইন করছেন? কি কি পদ্ধতি অবলম্বন করছেন? মন্তব্যে জানাতে ভুলবেন না

সোমবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০১৫

টেকটিউনস বিশ্বের #১ নম্বর বাংলা সৌশ‌্ল‌্ নেটওয়ার্ক! দেশের সর্ববৃহৎ, সবচেয়ে জনপ্রিয় ও ২ কোটিরও অধিক এক সুবিশাল কমিউনিটি! কৃতজ্ঞ হলে আপনার প্রাণ প্রিয় টেকটিউনসকে প্রমোট করুন, সাপোর্ট করুন

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি চর্চার পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ভিজিট হওয়া, জনপ্রিয়, সুবিশাল ও উন্মুক্ত এক বাংলা সৌশ‌্ল‌্ নেটওয়ার্ক টেকটিউনস - Techtunes।
টেকটিউনস http://www.techtunes.com.bd বাংলা দেশের ইন্টারনেট ইন্ড্রাস্ট্রিতে নিয়ে এসেছে এক যুগান্তকারি পরিবর্তন। অসংখ্য আইটি পেশাজীবি, ফ্রিল্যান্সার, কর্পোরেট ইউজার, নবীণ কম্পিউটার ব্যবহারকারি, সাধারণ পাঠক থেকে শুরু করে এডভান্স ইউজারদের বিশাল এক মিলন মেলা টেকটিউনস।
প্রতিনিয়ত অগিণত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রমীরা জড়ো হয় টেকটিউনসের এই প্রযুক্তির শহরে। বর্তমানে ২ কোটির অধিক প্রযুক্তি প্রেমী নিবিড় ভাবে জড়িত টেকটিউনসের এই প্রযুক্তির বলয়ে। সে অনুযায়ী টেকটিউনস http://www.techtunes.com.bd বিশ্বের #১ নম্বর বাংলা সৌশ‌্ল‌্ নেটওয়ার্ক।
টেকটিউনস - Techtunes কমিউনিটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞানও প্রযুক্তির বাংলা কমিউনিটি । টেকটিউনস সৃষ্টি করেছে সারা বিশ্বের বাংলা ভাষাভাষীদের কাছে প্রযুক্তির এক উন্মুক্ত দ্বার। প্রায় ৬ বছরের বেশি সময় ধরে টেকটিউনস হয়েছে প্রযুক্তিপ্রেমী মানুষের এক অনন্য ঠিকানা। টেকটিউনস বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি চর্চায় বিশ্বে এক নিরব বিপ্লব তৈরি করছে। টেকটিউনস থেকে প্রতিনিয়ত জন্ম হচ্ছে লাখো ফ্রিল্যান্সার, আইসিটি পেশাজীবি, আইটি অভিজ্ঞ এবং Greeks & Nerds. টেকটিউনসের কমিউনিটি আজ শুধু বিশ্বের সর্ববৃহৎ বাংলা সৌশল নেটওয়ার্কই নয় বরং বিশ্বে বাংলাভাষায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেধাবীদের এক আর্কাইভ।
ছবি - Shutter Stock
টেকটিউনসের এই সুবৃহৎ কমিউনিটিতে বর্তমানে নিবন্ধিত টিউজার সংখ্যা প্রায় ২ লাখের বেশি। এছাড়াও টেকটিউনস এর প্রতি মাসের ইউনিক ভিসিটর প্রায় ৮ লাখেরও অধিক এবংমাসে পেইজভিউ ৯০ লক্ষ+।  টেকটিউনসে যদি একটি পৃথিবীর সাথে তুলনা করা হয় তবে এর বাসিন্দা প্রায় ২ কোটি+
আমরা নিশ্চয়ই চাই আমাদের সবার প্রানের প্রিয় এই টেকটিউন্সকে অন্তত বাংলাদেশের মধ্যে ১ নাম্বারে? আর এর জন্য অবশ্যই আমাদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে। তার জন্য বেশি কিছু করতে হবে না। শুধু মাত্র আপনার কিছু সময় ব্যয় করে টেকটিউনসে সাপোর্ট করুন, প্রোমট করুন।

টেকটিউনসের প্রতি আপনার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন ৫ মিনিট সময় ব্যয় করে

ছবি - Shutter Stock
টেকটিউনস থেকে অনেক কিছু পেয়েছেন শিখেছেন অনেক। আজকে টেকটিউনসের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ এর জন্য মাত্র ৫ মিনিট সময় বের করুন। আপনার মাত্র ৫ মিনিট টেকটিউনসের প্রতি হাজার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে।

প্রথমে এই টিউনটি অনলাইনে তিনটি জায়গায় শেয়ার করুন

:arrow: ১. প্রথমেই এইখানে ক্লিক করে এই টিউনটি শেয়ার করুন আপনার বন্ধুদের সাথে।
:arrow: ২. এরপর এই লিংকে ক্লিক করে প্লাস করুন আপনার গুগল প্লাসে।
:arrow: ৩. এরপর এখানে ক্লিক করে টুইট করুন।

পরিপূর্ণ ভাবে সাপোর্ট করুন আর প্রমোট করুন টেকটিউনসকে

আপনি নিশ্চইয় চান টেকটিউনসের সাথে যুক্ত হোক আরও প্রযুক্তিপ্রেমি.. আর তাই নিচের কাজ গুলো ধাপে ধাপে করুন আর সাপোর্ট ও প্রোমট করুন টেকটিউনসকে। মনে রাখবেন আপনার ছোট একটু সাপোর্ট তৈরি করতে পারে নতুন ও দারুন টেকটিউনার।
:arrow: ৪. প্রথমেই টেকটিউনসকে সাপোর্ট করার জন্য পরিধান করুন Techtunes ব্যাজ : http://go.techtunes.com.bd/picbadges
:arrow: ৫. Like করুন Techtunes Facebook Page: http://go.techtunes.com.bd/fbpage
:arrow: ৬. Join করুন Techtunes এর Facebook Group এ : http://go.techtunes.com.bd/fbgroup
:arrow: ৭. যুক্ত  করুন Techtunes এর Google Plus এ : http://plus.google.com/+techtunes
:arrow: ৮. Follow করুন Techtunes কে Twitter: এ : http://go.techtunes.com.bd/twitter
:arrow: ৯. Subscribe করুন Techtunes এর RSS এ: http://go.techtunes.com.bd/rssfeed আর নতুন নতুন টিউনের আপডেট পেয়ে যান আপনার RSS রিডারে।
:arrow: ১০. Subscribe করুন Techtunes এর Email RSS এ : http://go.techtunes.com.bd/rssemail নতুন টিউন গুলোে আপডেট সাথে সাথে পেয়ে যান আপনার মেইল বক্সে।
টেকটিউন্সের প্রতি আপনার ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ করুন মাত্র ৫ মিনিটেই। মনে রাখবেন বিন্দু বিন্দু জল একদিন সিন্ধু অতল তৈরি করে।

সাপোর্ট ও প্রোমোটের ১০ টি কাজ করে টিউমেন্ট করে জানান

আপনার সাপোর্ট আর প্রোমট এ উৎসাহীত হবে আরেক জন। আর তাই সাপোর্ট আর প্রোমটের ১০ টি কাজ করে নিচে টিউমেন্ট করুন "আমি পরিপূর্ণ ভাবে টেকটিউনসকে সাপোর্ট ও প্রোমট করেছি। আপনি করেছেন তো?" আপনাদের সাপোর্ট আর প্রোমটই টেকটিউনসের মূল চালিকা শক্তি।

টেকটিউনসের সোসিয়াল অলিগলিতে যুক্ত হোন। সাপোর্ট করুন আর প্রমোট করুন টেকটিউনসকে

আপনার প্রাণ প্রিয় টেকটিউনসকে সাপোর্ট ও প্রমোট করুন। টেকটিউনসের সাথে আরও নিবিড় ভাবে যুক্ত হতে এবং রিয়েলটাইম আপডেট পেতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা টেকটিউনসের সোসিয়াল অলিগলিতে যুক্ত হোন এখনই।
শুধু নিজে নয় আপনার বন্ধু-বান্ধব, পরিজন আর সবাইকে নিয়ে আসুন এই প্রযুক্তি বলয়ে

মেতে থাকুন প্রযুক্তির সুরে

জানুন টেকটিউনসকে

নিয়মিত অংশগ্রহণ নিন টেকটিউনসের রিয়েল কমিউনিটিতে

টেকটিউনস দেশের সবচেয়ে বড় ও জনপ্রিয় প্রযুক্তির সোসিয়াল মিডিয়া হলেও এটি শুধু মাত্র ভার্চুয়াল জগতেই সীমাবদ্ধ নয় দেশের বিভিন্ন জেলায় নিয়মিত ভাবে টেকটিউনসের বিভিন্ন মিটআপ আর টেকটিউনসের টপটিউনারদের নিয়ে জাঁকজমক ভাবে কনক্লেভ অনুষ্ঠিত হয়।  যেখানে টেকটিউনস কমিউনিটি একে অন্যর সাথে সরাসরি মত এ কুশল বিনিময় করতে পারে।
এ টিউনটি আমি আমার ব্যক্তিগত উদ্যেগেই করলাম। সবার আশা পুর্নহোক এই প্রত্যাশায় আমি হাসান যোবায়ের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। ভাল থাকবেন সবাই।
আর হ্যা কে কে রিভিউ দিয়েছেন তা মন্তব্যে জানাতে ভুলবেন না কিন্তু। নাহলে ধরে নিব................